Most Popular Stuff

grid/recent

২০২১ সালের মার্চ মাসের আগেই বাজারে করোনা ভ্যাকসিন : সেরাম - Kolkata24x7 | Read Latest Bengali News, Breaking News in Bangla from West Bengal's Leading online Newspaper

0




নয়াদিল্লি : ভ্যাকসিন তৈরি হতে কত দেরি। এই মুহুর্তে লাখ টাকার প্রশ্ন। তবে দিশা দেখাচ্ছে সেরাম ইনস্টিটিউট। সেরাম জানাচ্ছে ২০২১ সালের মার্চ মাসের মধ্যেই করোনার উত্তর হাতে পাবে ভারত। তৈরি হয়ে যাবে করোনার ভ্যাকসিন। হেলথ কেয়ার অ্যাডভোকেসি গ্রুপের এক অনুষ্ঠানে এমনই তথ্য রাখা হয় সেরামের পক্ষ থেকে।


গোটা বিশ্ব জুড়ে ৪০টি ভ্যাকসিনের কাজ চলছে। সেই পরিস্থিতিতেই আশার আলো দেখাচ্ছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি ভ্যাকসিন। এই ভ্যাকসিনের তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল চলছে বর্তমানে। সূত্রের খবর নভেম্বরের শেষে অথবা ডিসেম্বরের শুরুতেই এই ট্রায়ালের ফল মিলবে। প্রকাশ্যে আসবে তৃতীয় দফার ট্রায়ালের বিস্তারিত তথ্য।


একই ভাবে জানা যাবে সেরাম ইনস্টিটিউটের তত্বাবধানে তৈরি হওয়া ভ্যাকসিনের তৃতীয় পর্যায়ের ফলও। সেপ্টেম্বর মাসের শেষ থেকে তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল শুরু হয়েছে। পুনেতে শুরু হয়েছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের করোনা ভ্যাকসিনের ট্রায়াল। তৃতীয় পর্যায়ের হিউম্যান ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু করেছে পুনের সেরাম ইনস্টিটিউট। স্যাসুন জেনারেল হসপিটালে এই তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল শুরু হয়েছে বলে খবর।


আগামী বছরের শুরুতেই নোভেল করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন দেশের বাজারে এসে যাবে বলে মনে করছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধনও। ইতিমধ্যেই আমেরিকা, ব্রিটেন-সহ বিশ্বের প্রথম সারির একাধিক দেশ করোনার ভ্যাকসিন বানাচ্ছে। করোনার ভ্যাকসিন তৈরির কাজ চলছে ভারতেও। ভারত বায়োটেক, জাইডাস ক্যাডিলা-সহ বেশ কয়েকটি সংস্থা করোনার ভ্যাকসিন তৈরি করছে। অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন ভারতে তৈরি করছে পুণের সেরাম ইন্সটিটিউট।



সেরাম ইনস্টিটিউটের এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর ডঃ সুরেশ যাদব জানাচ্ছেন সাধারণত একটি ভ্যাকসিন তৈরি করতে ৮-১০ বছর সময় লাগে। কিন্তু এই নিয়ে তৃতীয় বার খুব কম সময়ের মধ্যে ভ্যাকসিন তৈরি করতে হচ্ছে। আশা করা যায় তা কার্যকরী ও নিরাপদ হবে।



তবে উল্লেখ্য সেরাম ইনস্টিটিউটের প্রধান আদর পুনাওয়ালা দাবি করেছিলেন করোনা ভ্যাকসিন আবিষ্কার হওয়ার পরেও সবাই তা নাও পেতে পারেন। গোটা বিশ্বে মাস ভ্যাকসিনেশন প্রক্রিয়া শেষ করতে সময় লেগে যেতে পারে কমপক্ষে চার থেকে পাঁচ বছর। ২০২৪ সাল পর্যন্ত ভ্যাকসিনের যোগানে কিছুটা হলেও ঘাটতি থাকবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন সেরাম কর্তা। পুনাওয়ালা জানান বিশ্বের সব মানুষের কাছে ভ্যাকসিন পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব রাষ্ট্রগুলির হলেও, বিপুল জনসংখ্যা এই কাজে ব্যাঘাত ঘটাবে।



প্রশ্ন অনেক-এর বিশেষ পর্ব 'দশভূজা'য় মুখোমুখি ঝুলন গোস্বামী।


[embed]https://www.youtube.com/watch?v=mlr3BU-ZBts[/embed]


















Source link
Tags

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
To Top