কলকাতা: বিশ্বব্যাপী দীর্ঘস্থায়ী প্রভাবগুলির মধ্যে একটি অতিমারী শিক্ষাব্রতীরা বলছেন, কলকাতার স্কুল পড়ুয়া কীভাবে পাঠ্য অধ্যয়ন করে এবং প্রশ্নের উত্তর দেয় এবং তাদের পক্ষে এটি এতটা খারাপ নাও হতে পারে।
সর্বাধিক স্কুল যেগুলি উচ্চতর ক্লাসগুলির জন্য প্রশ্নপত্র তৈরি করেছে তা মনে রেখেছে যে অনলাইনে, হোম-হোম পরীক্ষাগুলি - সমস্ত ব্যবহারিক উদ্দেশ্যে - মুক্ত বইয়ের পরীক্ষা হিসাবে শেষ হতে পারে। সুতরাং, প্রশ্নের ধরণটি পাঠ্য থেকে অ্যাপ্লিকেশন ভিত্তিতে পরিবর্তিত হয়েছে, একমাত্র-এমসিকিউ বিন্যাসের বাইরে গিয়ে শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ-ফর্ম উত্তর লেখার জন্য এবং পাঠ্যগুলিকে আরও ভালভাবে অধ্যয়ন করার জন্য প্রয়োজনীয় করে তুলেছে, শিক্ষক এবং বিশেষজ্ঞরা বলছেন।
টিআইআই শিক্ষক এবং অধ্যক্ষগণের সাথে কথা বলেছিলেন, যখন প্রথম দুটি স্কুলের মূল্যায়ন এমসিকিউ ভিত্তিক হয়েছে, বেশিরভাগ বিদ্যালয়ের সদ্য সমাপ্ত অর্ধ-বার্ষিক পরীক্ষায়, অরক্ষিত, ঘরে বসে অনলাইন পরীক্ষার জন্য প্রশ্নগুলি একটি পদ্ধতিতে তৈরি করা হয়েছিল শিক্ষার্থীরা বই বা অনলাইন এমনকি সহজে উত্তর খুঁজে পেতে পারে না যে। তারা পুরোপুরি পুরোপুরি পাঠের মাধ্যমে বা তাদের বিশ্লেষণাত্মক এবং জ্ঞানীয় দক্ষতা ব্যবহার করে একটি বিস্তৃত উত্তর নিয়ে আসতে বাধ্য হয়েছিল।
উদাহরণস্বরূপ, দক্ষিণ কলকাতার একটি সিবিএসই স্কুলে ভূগোলের শিক্ষক আইরিন লাম্বা ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের তাদের অর্ধ-বার্ষিকীতে জিজ্ঞাসা করেছিলেন পরীক্ষা সেপ্টেম্বরে চারটি বিকল্প থেকে দেশের উত্তর-পূর্বে অবস্থিত নয় এমন একটি রাজ্য বেছে নিতে। “এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের অবশ্যই উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলি জানতে হবে। এমনকি যদি তাদের সামনে একটি বই খোলা থাকে তবে তাদের প্রথমে পাঠ্যটি পুরোপুরি ভালভাবে কাটিয়ে উঠতে হবে। বদ্ধ-বই পরীক্ষায়, শিক্ষার্থীরা পাঠ্যটিকে মেমরিতে প্রতিশ্রুতি দেয় এবং তারপরে স্মৃতি থেকে উত্তর স্ক্রিপ্টে এটি অনুলিপি করে। তবে আমরা প্রশ্নগুলি টুইট করি, শিক্ষার্থীদের আলাদাভাবে ভাবতে বাধ্য করি, "লাম্বা বলেছিলেন।
দশম শ্রেণির অর্ধ-বার্ষিক ইংলিশ পরীক্ষায় একটি রচনা পড়ার অভ্যাস, সোশ্যাল মিডিয়া এবং ওটিটির বিষয়বস্তু দেখার ক্ষেত্রে কেবল একটি বার গ্রাফ ছিল। নবম শ্রেণির একটি নাগরিক গবেষণাপত্রে কেবলমাত্র একটি রেস্তোঁরাটির বাইরে একটি শিশুর ছবি ছিল, শিক্ষার্থীরা শিশুটির সাথে বৈষম্যমূলক আচরণ করা হচ্ছে এবং কীভাবে তা মন্তব্য করতে বলেছিল।
উত্তরগুলি শিক্ষার্থীরা কীভাবে ছবিটি উপলব্ধি করেছিল তার উপর ভিত্তি করে ছিল। কেউ কেউ যুক্তি দিয়েছিলেন যে এই বৈষম্যটি শিশুর ত্বকের সুরের কারণে হয়েছিল, কেউ কেউ বলেছিলেন তার বাবা-মা দরিদ্র, আবার কেউ কেউ যুক্তি দিয়েছিলেন যে তিনি সঠিকভাবে পোশাক পাতেন না। “আমাদের চিহ্নিতকরণ যৌক্তিক যুক্তির উপর ভিত্তি করে বাচ্চারা কেন অনুভব করছিল যে তার সাথে বৈষম্য করা হচ্ছে। কোনও সঠিক বা ভুল উত্তর ছিল না, "শিশু ও কিশোর পরামর্শের বিশেষজ্ঞ শিক্ষক জোনাকি মুখার্জি বলেছিলেন। মুখার্জি জ্ঞানীয় জ্ঞানার্জন সমালোচনামূলক বলে মনে করেন তবে একটি শিশুকে চিন্তাভাবনা, আত্মপরিচয়, যুক্তি এবং অনুধাবন করতে শেখাতে হবে।
"সাউথ পয়েন্টে শিক্ষার্থীদের বিশ্লেষণাত্মক প্রকল্পগুলি করতে বলা হয়েছে, যেগুলি বহু-শাখা-প্রশাখা ছাড়াও গবেষণা-ভিত্তিক হয়," সাউথ পয়েন্ট উচ্চ বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ রূপা সান্যাল ভট্টাচার্জি বলেছেন। “তারা মৌখিক পরীক্ষার জন্যও উপস্থিত হয়েছিল, যেখানে শেখানো বিষয়গুলি সম্পর্কে তাদের বোঝার জন্য তথ্য ও সূত্রের পরিবর্তে পরীক্ষা করা হয়েছিল। শিক্ষার্থীদের বিশ্লেষণাত্মক দক্ষতা পরীক্ষা করার জন্য সময়োত্তর কুইজগুলি সেট করা হয়েছিল। একই সময়ে, বোর্ডের প্রয়োজনীয়তাগুলি অনুশীলনে রাখার জন্য, পিতামাতার চালিত পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল ”"
একটি স্কুলের সাথে যুক্ত শিশু মনোবিজ্ঞানী ইন্দিরা রায় মন্ডল বলেছিলেন: “বাচ্চারা যদি নিজেরাই চিন্তাভাবনা না করে তবে তারা যৌক্তিক যুক্তি বা ব্যাখ্যা দিতে সক্ষম হবে না। যদিও স্কুল-পরবর্তী প্রবেশিকা পরীক্ষায় এমসিকিউ স্ট্যান্ডার্ড ফর্ম্যাট এবং তাই এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, বাচ্চাদের জন্য স্কুল পাঠ্যক্রম অবশ্যই এর বাইরে যেতে হবে। "
মহামারীজনিত কারণে কঠোর সামাজিক দূরত্বের নিয়মগুলির কারণে স্কুলগুলি বন্ধ হয়ে গেছে। ফলস্বরূপ, শিক্ষার্থীরা ঘরে বসে ক্লাস করছে, যেখানে সমস্ত পরীক্ষা ওপেন-বুক পরীক্ষায় রূপান্তরিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আইসিএসইতে অনুমোদিত স্কুলগুলির অনেক প্রিন্সিপাল শিক্ষকদের নির্দেশ দিয়েছেন যে কোনও পরীক্ষায় মোট প্রশ্নের কমপক্ষে 50% নির্ধারণ করুন যাতে কোনও শিক্ষার্থীর বিশ্লেষণাত্মক এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতা এবং জ্ঞানীয় দক্ষতার পাশাপাশি পরীক্ষা করা হবে। “শিক্ষক হিসাবে, আমাদের উদ্দেশ্য হল কী করা উচিত, কোথা থেকে এটি সমাধান করার জন্য সংস্থানগুলি অনুসন্ধান করা উচিত এবং কীভাবে সেগুলি ব্যবহার করা যায় তা বোঝার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানে শিক্ষার্থীর দক্ষতার পরীক্ষা করা। প্রকৃতপক্ষে, শিক্ষার বিষয়টি এটাই - শিক্ষার্থীরা তাদের যে কোনও সম্পদ দিয়ে বাস্তব জীবনের সমস্যার মুখোমুখি হতে সক্ষম হতে পারে, "পশ্চিমবঙ্গের আইসিএসই স্কুলগুলির সমিতির সম্পাদক এবং সেন্ট্রাল মডার্নের অধ্যক্ষ নবারুন দে বলেছিলেন স্কুল, বরানগর।
দক্ষিণ কলকাতার একটি আইসিএসই স্কুল মধ্যবিত্তের শিক্ষার্থীদের অর্ধ-বার্ষিক জি কে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য মহামারীটিতে একটি 10-চিহ্ন "সত্য এবং মিথ্যা" বিভাগ ছিল। “মহামারী সম্পর্কে প্রচুর ভুল তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত হয়েছিল। এটা খুব প্রাসঙ্গিক ছিল। আমরা শিক্ষার্থীদের জিজ্ঞাসা করেছি যে পোষা প্রাণীর মাধ্যমে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছিল এবং মহামারী চলাকালীন বন্ধুদের সাথে দেখা করা ঠিক ছিল কিনা। আমরা যখন উত্তর স্ক্রিপ্টগুলি পেয়েছি তখন শিক্ষার্থীরা সুরক্ষা নির্দেশিকা সম্পর্কে সচেতন ছিল দেখে আমরা খুশি হয়েছিলাম, "স্ক্রিপ্টগুলি সংশোধনকারী শিক্ষক বলেছিলেন।
।সর্বাধিক স্কুল যেগুলি উচ্চতর ক্লাসগুলির জন্য প্রশ্নপত্র তৈরি করেছে তা মনে রেখেছে যে অনলাইনে, হোম-হোম পরীক্ষাগুলি - সমস্ত ব্যবহারিক উদ্দেশ্যে - মুক্ত বইয়ের পরীক্ষা হিসাবে শেষ হতে পারে। সুতরাং, প্রশ্নের ধরণটি পাঠ্য থেকে অ্যাপ্লিকেশন ভিত্তিতে পরিবর্তিত হয়েছে, একমাত্র-এমসিকিউ বিন্যাসের বাইরে গিয়ে শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ-ফর্ম উত্তর লেখার জন্য এবং পাঠ্যগুলিকে আরও ভালভাবে অধ্যয়ন করার জন্য প্রয়োজনীয় করে তুলেছে, শিক্ষক এবং বিশেষজ্ঞরা বলছেন।
টিআইআই শিক্ষক এবং অধ্যক্ষগণের সাথে কথা বলেছিলেন, যখন প্রথম দুটি স্কুলের মূল্যায়ন এমসিকিউ ভিত্তিক হয়েছে, বেশিরভাগ বিদ্যালয়ের সদ্য সমাপ্ত অর্ধ-বার্ষিক পরীক্ষায়, অরক্ষিত, ঘরে বসে অনলাইন পরীক্ষার জন্য প্রশ্নগুলি একটি পদ্ধতিতে তৈরি করা হয়েছিল শিক্ষার্থীরা বই বা অনলাইন এমনকি সহজে উত্তর খুঁজে পেতে পারে না যে। তারা পুরোপুরি পুরোপুরি পাঠের মাধ্যমে বা তাদের বিশ্লেষণাত্মক এবং জ্ঞানীয় দক্ষতা ব্যবহার করে একটি বিস্তৃত উত্তর নিয়ে আসতে বাধ্য হয়েছিল।
উদাহরণস্বরূপ, দক্ষিণ কলকাতার একটি সিবিএসই স্কুলে ভূগোলের শিক্ষক আইরিন লাম্বা ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের তাদের অর্ধ-বার্ষিকীতে জিজ্ঞাসা করেছিলেন পরীক্ষা সেপ্টেম্বরে চারটি বিকল্প থেকে দেশের উত্তর-পূর্বে অবস্থিত নয় এমন একটি রাজ্য বেছে নিতে। “এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের অবশ্যই উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলি জানতে হবে। এমনকি যদি তাদের সামনে একটি বই খোলা থাকে তবে তাদের প্রথমে পাঠ্যটি পুরোপুরি ভালভাবে কাটিয়ে উঠতে হবে। বদ্ধ-বই পরীক্ষায়, শিক্ষার্থীরা পাঠ্যটিকে মেমরিতে প্রতিশ্রুতি দেয় এবং তারপরে স্মৃতি থেকে উত্তর স্ক্রিপ্টে এটি অনুলিপি করে। তবে আমরা প্রশ্নগুলি টুইট করি, শিক্ষার্থীদের আলাদাভাবে ভাবতে বাধ্য করি, "লাম্বা বলেছিলেন।
দশম শ্রেণির অর্ধ-বার্ষিক ইংলিশ পরীক্ষায় একটি রচনা পড়ার অভ্যাস, সোশ্যাল মিডিয়া এবং ওটিটির বিষয়বস্তু দেখার ক্ষেত্রে কেবল একটি বার গ্রাফ ছিল। নবম শ্রেণির একটি নাগরিক গবেষণাপত্রে কেবলমাত্র একটি রেস্তোঁরাটির বাইরে একটি শিশুর ছবি ছিল, শিক্ষার্থীরা শিশুটির সাথে বৈষম্যমূলক আচরণ করা হচ্ছে এবং কীভাবে তা মন্তব্য করতে বলেছিল।
উত্তরগুলি শিক্ষার্থীরা কীভাবে ছবিটি উপলব্ধি করেছিল তার উপর ভিত্তি করে ছিল। কেউ কেউ যুক্তি দিয়েছিলেন যে এই বৈষম্যটি শিশুর ত্বকের সুরের কারণে হয়েছিল, কেউ কেউ বলেছিলেন তার বাবা-মা দরিদ্র, আবার কেউ কেউ যুক্তি দিয়েছিলেন যে তিনি সঠিকভাবে পোশাক পাতেন না। “আমাদের চিহ্নিতকরণ যৌক্তিক যুক্তির উপর ভিত্তি করে বাচ্চারা কেন অনুভব করছিল যে তার সাথে বৈষম্য করা হচ্ছে। কোনও সঠিক বা ভুল উত্তর ছিল না, "শিশু ও কিশোর পরামর্শের বিশেষজ্ঞ শিক্ষক জোনাকি মুখার্জি বলেছিলেন। মুখার্জি জ্ঞানীয় জ্ঞানার্জন সমালোচনামূলক বলে মনে করেন তবে একটি শিশুকে চিন্তাভাবনা, আত্মপরিচয়, যুক্তি এবং অনুধাবন করতে শেখাতে হবে।
"সাউথ পয়েন্টে শিক্ষার্থীদের বিশ্লেষণাত্মক প্রকল্পগুলি করতে বলা হয়েছে, যেগুলি বহু-শাখা-প্রশাখা ছাড়াও গবেষণা-ভিত্তিক হয়," সাউথ পয়েন্ট উচ্চ বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ রূপা সান্যাল ভট্টাচার্জি বলেছেন। “তারা মৌখিক পরীক্ষার জন্যও উপস্থিত হয়েছিল, যেখানে শেখানো বিষয়গুলি সম্পর্কে তাদের বোঝার জন্য তথ্য ও সূত্রের পরিবর্তে পরীক্ষা করা হয়েছিল। শিক্ষার্থীদের বিশ্লেষণাত্মক দক্ষতা পরীক্ষা করার জন্য সময়োত্তর কুইজগুলি সেট করা হয়েছিল। একই সময়ে, বোর্ডের প্রয়োজনীয়তাগুলি অনুশীলনে রাখার জন্য, পিতামাতার চালিত পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল ”"
একটি স্কুলের সাথে যুক্ত শিশু মনোবিজ্ঞানী ইন্দিরা রায় মন্ডল বলেছিলেন: “বাচ্চারা যদি নিজেরাই চিন্তাভাবনা না করে তবে তারা যৌক্তিক যুক্তি বা ব্যাখ্যা দিতে সক্ষম হবে না। যদিও স্কুল-পরবর্তী প্রবেশিকা পরীক্ষায় এমসিকিউ স্ট্যান্ডার্ড ফর্ম্যাট এবং তাই এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, বাচ্চাদের জন্য স্কুল পাঠ্যক্রম অবশ্যই এর বাইরে যেতে হবে। "
মহামারীজনিত কারণে কঠোর সামাজিক দূরত্বের নিয়মগুলির কারণে স্কুলগুলি বন্ধ হয়ে গেছে। ফলস্বরূপ, শিক্ষার্থীরা ঘরে বসে ক্লাস করছে, যেখানে সমস্ত পরীক্ষা ওপেন-বুক পরীক্ষায় রূপান্তরিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আইসিএসইতে অনুমোদিত স্কুলগুলির অনেক প্রিন্সিপাল শিক্ষকদের নির্দেশ দিয়েছেন যে কোনও পরীক্ষায় মোট প্রশ্নের কমপক্ষে 50% নির্ধারণ করুন যাতে কোনও শিক্ষার্থীর বিশ্লেষণাত্মক এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতা এবং জ্ঞানীয় দক্ষতার পাশাপাশি পরীক্ষা করা হবে। “শিক্ষক হিসাবে, আমাদের উদ্দেশ্য হল কী করা উচিত, কোথা থেকে এটি সমাধান করার জন্য সংস্থানগুলি অনুসন্ধান করা উচিত এবং কীভাবে সেগুলি ব্যবহার করা যায় তা বোঝার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানে শিক্ষার্থীর দক্ষতার পরীক্ষা করা। প্রকৃতপক্ষে, শিক্ষার বিষয়টি এটাই - শিক্ষার্থীরা তাদের যে কোনও সম্পদ দিয়ে বাস্তব জীবনের সমস্যার মুখোমুখি হতে সক্ষম হতে পারে, "পশ্চিমবঙ্গের আইসিএসই স্কুলগুলির সমিতির সম্পাদক এবং সেন্ট্রাল মডার্নের অধ্যক্ষ নবারুন দে বলেছিলেন স্কুল, বরানগর।
দক্ষিণ কলকাতার একটি আইসিএসই স্কুল মধ্যবিত্তের শিক্ষার্থীদের অর্ধ-বার্ষিক জি কে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য মহামারীটিতে একটি 10-চিহ্ন "সত্য এবং মিথ্যা" বিভাগ ছিল। “মহামারী সম্পর্কে প্রচুর ভুল তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত হয়েছিল। এটা খুব প্রাসঙ্গিক ছিল। আমরা শিক্ষার্থীদের জিজ্ঞাসা করেছি যে পোষা প্রাণীর মাধ্যমে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছিল এবং মহামারী চলাকালীন বন্ধুদের সাথে দেখা করা ঠিক ছিল কিনা। আমরা যখন উত্তর স্ক্রিপ্টগুলি পেয়েছি তখন শিক্ষার্থীরা সুরক্ষা নির্দেশিকা সম্পর্কে সচেতন ছিল দেখে আমরা খুশি হয়েছিলাম, "স্ক্রিপ্টগুলি সংশোধনকারী শিক্ষক বলেছিলেন।
[ad_2]
Source link
